প্রকাশিত : ২২:৫৫, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |
সংগৃহীত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিশ্চুপ ছিলেন দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। এতে করে বেশ সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাকে। শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা যখন পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর দেশে তার নামে হত্যা মামলা করা হয়। তা নিয়ে তিনি একটি শব্দও বলেননি। যখন তার নামে মামলা করা হয় সাকিব অবস্থান করছিলেন পাকিস্তানে জাতীয় দলকে সার্ভিস দিতে।
হয়ত জবাবটা দিতে চেয়েছিলেন ২২ গজেই। কখনও বল হাতে কখনও বা ব্যাট হাতে। দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে মাত্র ২ রানই করতে পেরেছিলেন। আর দ্বিতীয় ইনিংসে তার উইলো থেকে আসে অপরাজিত ২১ রান। তবে এ ইনিংস তার কাছে বিশেষ কেননা দলের উইনিং রানটিই এসেছিল হত্যা মামলার আসামি সাকিবের ব্যাট থেকেই। যেমনটা মুম্বাইয়ের সেই ফাইনালে ট্রেডমার্ক ছক্কায় স্বরণীয় আছেন এমএস ধোনি।
যাকে নিয়ে এত আলোচনা-সমালোচনা সেই সাকিবই পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো বাংলাওয়াশ করার মিশনে ২২ গজে ব্যাট হাতে ছিলেন। এ সময় তার সঙ্গী ছিলেন টাইগার ক্রিকেটের আরেক ব্র্যান্ড মুশফিকুর রহিম। ১৮ বছর ধরে যারা দেশের ক্রিকেটকে নিয়ে গেছেন অনন্য এক উচ্চতায়।