সীতাকুন্ডের কৃষক বাঁচাতে প্রশাসনের কার্যকরী উদ্যোগ জরুরী

আমাদের সীতাকুন্ডে টমেটো বিক্রি হচ্ছে কেজি ২-৫৳ দরে, অথচ নগরীর কর্ণফুলী মার্কেট কাঁচাবাজারে দেখলাম ২০৳ কেজি। সিটিতে প্রায় সব বাজারেই ২০৳ র নিচে নামেনি টমেটোর কেজি।

‘কোল্ড স্টোরেজ’ না থাকায় সীতাকুন্ডের প্রান্তিক চাষীরা প্রচুর ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এটা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। অনেক কৃষক ন্যায্য মূল্য না পেয়ে রাস্তায় টমেটো ফেলে দিচ্ছে এমন ঘটনাও ঘটছে বিভিন্ন জায়গায়। ‘কোল্ড স্টোরেজ’ না থাকায় এখন টমেটোর ক্ষেত্রে যা হচ্ছে কিছুদিন পর বাঙ্গি,তরমুজের ক্ষেত্রেও তা হবে।

বাঙ্গি,তরমুজের জন্যে সীতাকুন্ড বিখ্যাত। এছাড়া টমেটো,শিমসহ সীতাকুন্ডের উল্লেখযোগ্য অনেকগুলো সবজিই সমগ্র বাংলাদেশের বাজারগুলোতেই যায়। দেশের সবজির ঘাটতি পূরণে সীতাকুন্ডের প্রান্তিক চাষীদের অবদান অনস্বীকার্য।

দেশের এই দুর্যোগময় মুহুর্তেও সবকিছুর দাম বাড়লেও সব্জির দাম মানুষের নাগালের মধ্যে আছে এতেও সীতাকুন্ডের কৃষকদের সবচেয়ে বেশী ভূমিকা। সবকিছু বিবেচনা করে সীতাকুন্ডের কৃষকদের বাঁচাতে প্রশাসনের কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করা অতীব জরুরী।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top