মূল্য তালিকায় প্রতিকেজি গরুর মাংসের দাম লেখা ৮০০ টাকা। কিন্তু ক্রেতার কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছিলো সাড়ে ৯শ টাকা। ক্রেতাদের এমন অভিযোগ পেয়ে ওই মাংসের দোকানে অভিযানে যান জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। তবে তার আগেই দোকান বন্ধ করে সটকে পড়েন মাংস বিক্রেতা।
সোমবার (২৭ মার্চ) নগরের হালিশহর এলাকার ফইল্লাতলী বাজারের ঘটনা এটি। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার ও মো. আনিছুর রহমান।
চট্টগ্রাম জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহাকরী পরিচালক আনিছুর রহমান সিভয়েসকে বলেন, রমজানকে কেন্দ্র করে ইচ্ছামতো দাম নিয়ন্ত্রণ করছে ব্যবসায়ীরা। বাজার মনিটরিংয়ে আসলে দাম কম রাখা হয়। তবে অভিযান শেষ হলেই আবার বেড়ে যায় মাংসের দাম। পাশাপশি ওজনে করা হচ্ছে গড়মিল। এসব অভিযোগ ক্রেতাদের কাছ থেকে আমরা পেয়েছি। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করে রাখা হয়েছে। পরবর্তী অভিযানে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আগে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার বলেন, মূল্য তালিকা না টানানো ও ওজনে কারচুপির কারণে মুদিসহ ৪ টি দোকানকে ৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি বাজারে মূল্যতালিকা টানানো, ওজনে কারচুপি ও মাংসে রঙ মেশানো হচ্ছে কিনা এসব বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।