বেকারত্ব এক ধরনের অভিশাপ ।আর বেকার সময় কাটালে যে কোন মানুষ অলস হয়ে যায় ।অলস ব্যক্তি কে কেউ তেমন পছন্দ করেনা।
তাছাড়া অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা । তাই শয়তানের কারখানা , অলস মস্তিষ্ক , ও অভিশাপ থেকে নিজেকে দূরে রাখছে যুবকরা ।
বেছে নিচ্ছে টিউশন আবার কেউ কোচিং সেন্টার । চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতার কাছে হার মানতে হয় লক্ষ লক্ষ যুবক কে ।
তবে এই হারমানাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কিছু বিবেকবান তরুণ জ্বালিয়ে দেয় আলোর মশাল । স্কুল , কলেজ ,
মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বিতরণে এই যুবকদের অবদান রয়েছে । টিউশনির পাশাপাশি খুঁজছে চাকরি কেউ করছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ।
এই বেকার সময়টাকে কিভাবে কাজে লাগান তারা ।এই ব্যাপারে সীতাকুণ্ড উপজেলার সোবহান বাগ গ্রামে টিউশন মাষ্টার আলাউদ্দিন বলেন,
চাকরির বিকল্প হিসেবে সময়ের সদ্ব্যবহার করতে টিউশনি বেছে নেওয়া । তিনি বলেন বেকাররা চাকরি না পেয়ে হতাশায় ডুবে থাকে ।
সময়টাকে উত্তম কাজে না লাগিয়ে খারাপ কাজে দিন নষ্ট করছে । তাই আলাউদ্দিন বলেন , বেকার সময়ের আসল বন্ধু টিউশনি করা ,
কোচিং সেন্টারে শিক্ষা প্রদান করা । শ্রমশক্তি জরিপ পরিসংখ্যান ব্যুরোর রিপোর্টে উঠে এসেছে সারাদেশে বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৭৭ হাজার ।
চাকরির এই বাজারে টিকতে না পেরে, অনেক যুবক ভিন্ন পথ অবলম্বন করছে।তবে কিছু সচেতন যুবক উদ্যোগতা হওয়ার চেষ্টা করছে ।
প্রত্যয় কোচিং সেন্টারের শিক্ষক এম কে মনির বলেন, সময়ের মূল্য অনেক বেশি তাই সময়টাকে কাজে লাগানো উচিত ।
সে সময় ব্যয় হোক টিউশনি বা কোচিং সেন্টার।